47.15% Offer Ends Soon
শুধু ফ্যাটি লিভার নয় ৩০০ টিরও বেশি রোগের সমাধান রয়েছে
বিটরুট জুসে
নিয়মিত বিটরুট পাউডার দিয়ে জুস পানে উচ্চরক্তচাপ, হার্টএ্যটাক এমনকি স্ট্রোকের মত মারাত্বক ঝুকি মুক্ত থাকা যায় !!
পরিচিত হোন – ১০০% প্রাকৃতিক বিটরুট পাউডারের সাথে যা আপনার স্বাস্থ্যের সেরা বন্ধু যেকোনো পানীয়, স্মুদি বা খাবারের সঙ্গে মেশান আর উপভোগ করুন সুস্বাদু পুষ্টি!
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: বিটরুটের প্রাকৃতিক নাইট্রেটস রক্তনালী প্রশস্ত করে, উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
চর্বিযুক্ত লিভার প্রতিরোধ: এটি ফ্যাটি লিভার ডিজিজ (NAFLD) প্রতিরোধে সহায়ক, কারণ এটি লিভারে চর্বি জমতে বাধা দেয়।
পাচনতন্ত্রের উন্নতি: বিটরুটের ফাইবার ও এনজাইম লিভারের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং পিত্ত নিঃসরণ স্বাভাবিক রাখে, যা হজম শক্তি বাড়ায়।
মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি: এতে থাকা নাইট্রিক অক্সাইড মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ বাড়ায়, যা স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগ উন্নত করে।
ফ্যাটি লিভার একেবারে ভালো করে তোলে।
এটি ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় হজম ক্ষমতা উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা প্রতিরোধ করে।
বিটরুটের পুষ্টি উপাদান ত্বক সুন্দর রাখে এবং চেহারায় বার্ধক্যের ছাপ কমায়।
এছাড়াও রয়েছে আরও শত শত উপকারিতা।
আমাদের বিটরুট গুঁড়া এর বিশেষত্বঃ
- নিজস্ব তত্ত্বাবধানে প্রস্তুতকৃত
- স্বাস্থ্যসম্মতভাবে বাছাইকৃত, ধুলাবালি ও তেজাল উপাদানের মিশ্রণমুক্ত
- আমাদের বিটরুট পাউন্ডার শতভাগ বিশুদ্ধ, কেমিক্যাল ও প্রিজারভেটিভ মুক্ত
- শুধুই প্রাকৃতিক উপাদান সমৃদ্ধ। অর্থাৎ অন্য কোন উপাদান ব্যবহার করা হয় না
বিটরুট জুস খাওয়ার নিয়ম-
- বিটরুট জুস পাউডার যেহেতু কোন মেডিসিন না তাই এটা যে কোন ভাবে খাওয়া যায়।
- ১ গ্লাস পানির সাথে ১ চামচ বিটরুট পাউডার মিশিয়ে ঝটপট জুস করা যায়।
- স্যুপের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায়।
- প্রতিদিন ৪ গ্রাম করে দিনে ২ বার ৫০ দিন খাওয়া যাবে।